প্রকাশ : ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:৩৮ পিএমআপডেট : ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৪৭ পিএম
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান
প্রায় দুই দশকের নির্বাসিত জীবনের ইতি ঘটিয়ে বাংলাদেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সব ঠিক থাকলে ২৫এ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি ঢাকা পৌঁছাবেন।
দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন, বাংলাদেশ বিমানের একটি নিয়মিত ফ্লাইটে ওইদিন দুপুর বারোটায় ঢাকায় নামবেন তিনি।
তারেক রহমানকে সংবর্ধনার প্রস্তুতির প্রশ্নে তিনি জানিয়েছেন,“জায়গাগুলো দেখা হচ্ছে। যেহেতু বাংলাদেশের জনগণ তাকে এক নজর দেখার জন্য উদগ্রীব হয়ে আছে এবং তার দুটো কথা শোনার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে, সেজন্য আমরা ব্যবস্থা করার চেষ্টা করছি কোন জায়গায় হলে সেটা ভালো হয়।”
তিনি বলেন, “আমরা গণতন্ত্র অবমুক্ত করতে পেরেছি ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে করতে। এই ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক সংগ্রাম, গণতান্ত্রিক সংগ্রামের সুদীর্ঘ ষোলো-সতেরো বছর তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন আমাদের।
"সুতরাং আমরা চাই তার এই ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তন যেন বিগত ৫৫ বছরের ইতিহাসে যেভাবে যা কিছু দৃষ্টান্ত আছে তাকে ছাড়িয়ে যায় এবং আগামী ৫৫ বছরের ইতিহাসেও যেন সেরকম কোন ঐতিহাসিক ঘটনা না হয়, সেরকম একটা আমরা স্মরণীয় করে রাখার জন্যই আমাদের সমস্ত আয়োজন হচ্ছে।”
এ নিয়ে বিএনপির সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, “মানুষের উপস্থিতি যেটা হবে, সেটা হবে ঐতিহাসিক।”
সংবর্ধনা আয়োজনে বিশেষ কমিটি কাজ করছে জানিয়ে তিনি বলেন, “ইতিহাসের স্মরণীয় জনসমাগম নিশ্চিত করার জন্য আমাদের এই কমিটির নেতৃবৃন্দরা দিন-রাত পরিশ্রম করছেন এবং কাজ করে যাচ্ছেন’।”
২৫এ ডিসেম্বর দুপুরে ঢাকায় নামবেন তারেক রহমান
প্রায় দুই দশকের নির্বাসিত জীবনের ইতি ঘটিয়ে বাংলাদেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সব ঠিক থাকলে ২৫এ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি ঢাকা পৌঁছাবেন।
দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন, বাংলাদেশ বিমানের একটি নিয়মিত ফ্লাইটে ওইদিন দুপুর বারোটায় ঢাকায় নামবেন তিনি।
তারেক রহমানকে সংবর্ধনার প্রস্তুতির প্রশ্নে তিনি জানিয়েছেন,“জায়গাগুলো দেখা হচ্ছে। যেহেতু বাংলাদেশের জনগণ তাকে এক নজর দেখার জন্য উদগ্রীব হয়ে আছে এবং তার দুটো কথা শোনার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে, সেজন্য আমরা ব্যবস্থা করার চেষ্টা করছি কোন জায়গায় হলে সেটা ভালো হয়।”
তিনি বলেন, “আমরা গণতন্ত্র অবমুক্ত করতে পেরেছি ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে করতে। এই ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক সংগ্রাম, গণতান্ত্রিক সংগ্রামের সুদীর্ঘ ষোলো-সতেরো বছর তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন আমাদের।
"সুতরাং আমরা চাই তার এই ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তন যেন বিগত ৫৫ বছরের ইতিহাসে যেভাবে যা কিছু দৃষ্টান্ত আছে তাকে ছাড়িয়ে যায় এবং আগামী ৫৫ বছরের ইতিহাসেও যেন সেরকম কোন ঐতিহাসিক ঘটনা না হয়, সেরকম একটা আমরা স্মরণীয় করে রাখার জন্যই আমাদের সমস্ত আয়োজন হচ্ছে।”
এ নিয়ে বিএনপির সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, “মানুষের উপস্থিতি যেটা হবে, সেটা হবে ঐতিহাসিক।”
সংবর্ধনা আয়োজনে বিশেষ কমিটি কাজ করছে জানিয়ে তিনি বলেন, “ইতিহাসের স্মরণীয় জনসমাগম নিশ্চিত করার জন্য আমাদের এই কমিটির নেতৃবৃন্দরা দিন-রাত পরিশ্রম করছেন এবং কাজ করে যাচ্ছেন’।”