প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ
আলাপ রিপোর্ট
প্রকাশ : ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:৩১ এএমআপডেট : ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:০২ এএম
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর পর বিক্ষোভের মাঝে ঢাকায় দৈনিক প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছে একদল বিক্ষোভকারী।
ভোটের প্রচারে গিয়ে গুলিবিদ্ধ তরুণ এই রাজনীতিকের মৃত্যুর খবর আসার পরপরই বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকাসহ সারা দেশে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে।
ঢাকার বিক্ষোভকারীরা মূলত শাহবাগে জড়ো হচ্ছিলেন। কিন্তু এরই মধ্যে একদল বিক্ষোভকারী বৃহস্পতিবার রাত এগারোটার দিকে কারওয়ান বাজারে প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের পাশেই প্রথম আলোর নিজস্ব ভবন অভিমুখে এগিয়ে যায়।
প্রথম আলো ডিজিটালের একজন সংবাদকর্মী আলাপ-কে জানান, বিক্ষোভকারীরা এসময় শ্লোগান দিচ্ছিল, “হাদি হত্যার বিচার চাই”।
একপর্যায়ে শতাধিক বিক্ষোভকারী প্রথম আলো কার্যালয়ের ভেতরে ঢুকে পড়ে এবং তারা অফিসের আসবাবপত্র-কম্পিউটার ভাঙচুর ও তছনছ করে।
এই হামলার কিছু পরেই একদল বিক্ষোভকারী হামলা চালায় ফার্মগেটে ইংরেজী দৈনিক ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে। তারা ভবনটিতে আগুন ধরিয়ে দেয়।
রাত সোয়া একটার দিকে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী সদস্যরা উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালাচ্ছিল এবং ফায়ার সার্ভিস ভবনটিতে লাগানো আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।
বারোই ডিসেম্বর ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর হাদির জীবনবৃত্তান্ত নিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছিল প্রথম আলো।
ওই খবরে হাদির শিক্ষাজীবন এবং পোশাক সম্পর্কিত কিছু বর্ণনা নিয়ে আপত্তি ছিল তার সমর্থকদের। এ নিয়ে ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করে তারা।
প্রথম আলোর যে রিপোর্টটি নিয়ে এই আপত্তি সেই রিপোর্টটি এখন আর অনলাইনে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
তবে হাদির মৃত্যুর পর প্রথম আলোর ওপর এই হামলা স্পষ্টতই সেই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ।
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর পর বিক্ষোভের মাঝে ঢাকায় দৈনিক প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছে একদল বিক্ষোভকারী।
ভোটের প্রচারে গিয়ে গুলিবিদ্ধ তরুণ এই রাজনীতিকের মৃত্যুর খবর আসার পরপরই বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকাসহ সারা দেশে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে।
ঢাকার বিক্ষোভকারীরা মূলত শাহবাগে জড়ো হচ্ছিলেন। কিন্তু এরই মধ্যে একদল বিক্ষোভকারী বৃহস্পতিবার রাত এগারোটার দিকে কারওয়ান বাজারে প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের পাশেই প্রথম আলোর নিজস্ব ভবন অভিমুখে এগিয়ে যায়।
প্রথম আলো ডিজিটালের একজন সংবাদকর্মী আলাপ-কে জানান, বিক্ষোভকারীরা এসময় শ্লোগান দিচ্ছিল, “হাদি হত্যার বিচার চাই”।
একপর্যায়ে শতাধিক বিক্ষোভকারী প্রথম আলো কার্যালয়ের ভেতরে ঢুকে পড়ে এবং তারা অফিসের আসবাবপত্র-কম্পিউটার ভাঙচুর ও তছনছ করে।
এই হামলার কিছু পরেই একদল বিক্ষোভকারী হামলা চালায় ফার্মগেটে ইংরেজী দৈনিক ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে। তারা ভবনটিতে আগুন ধরিয়ে দেয়।
রাত সোয়া একটার দিকে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী সদস্যরা উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালাচ্ছিল এবং ফায়ার সার্ভিস ভবনটিতে লাগানো আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।
বারোই ডিসেম্বর ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর হাদির জীবনবৃত্তান্ত নিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছিল প্রথম আলো।
ওই খবরে হাদির শিক্ষাজীবন এবং পোশাক সম্পর্কিত কিছু বর্ণনা নিয়ে আপত্তি ছিল তার সমর্থকদের। এ নিয়ে ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করে তারা।
প্রথম আলোর যে রিপোর্টটি নিয়ে এই আপত্তি সেই রিপোর্টটি এখন আর অনলাইনে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
তবে হাদির মৃত্যুর পর প্রথম আলোর ওপর এই হামলা স্পষ্টতই সেই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ।