আনিস আলমগীরের মুক্তি দাবি অ্যামনেস্টির, মত প্রকাশের কারণে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ব্যবহারে উদ্বেগ
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলছে, মত প্রকাশের কারণে কাউকে দমন করতে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ব্যবহার উদ্বেগজনক ও আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থি।
আলাপ ডেস্ক
প্রকাশ : ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:৩৯ এএমআপডেট : ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:১১ পিএম
সন্ত্রাসবিরোধী আইনে গ্রেফতার সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে মুক্তি দেওয়ার দাবি জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। সংস্থাটি বলছে, মত প্রকাশের কারণে কাউকে দমন করতে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ব্যবহার উদ্বেগজনক ও আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থি।
এক বিবৃতিতে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের আঞ্চলিক গবেষক রেহাব মাহমুদ বলেছেন, “নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রমকে সমর্থন করেন, এমন ধারণার ভিত্তিতে অনেককে লক্ষ্যবস্তু করার যে উদ্বেগজনক প্রবণতা চলছে, আনিস আলমগীরের গ্রেফতার তারই ধারাবাহিকতা। মত প্রকাশ দমন করতে সন্ত্রাসবিরোধী আইন অপব্যবহার না করে অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত, নির্বাচনের আগে মত প্রকাশ ও সংগঠনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা।”
“অন্তর্বর্তী সরকারকে আইসিসিপিআর (International Covenant on Civil and Political Rights)-এর দায়বদ্ধতা মেনে আনিস আলমগীরকে মুক্তি দেয়া উচিত”, বিবৃতিতে বলেন রেহাব মাহমুদ।
গত ১৫ই ডিসেম্বর রবিবার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার কার্যালয়ে নেওয়া হয়। পরদিন রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে করা একটি মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। পরে আদালতে হাজির করে রিমান্ড চায় পুলিশ। শুনানির পর পাঁচ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলছে, এই সময়ে, রাজনৈতিক পরিচয় নির্বিশেষে মানবাধিকার সুরক্ষিত থাকে এমন পরিবেশ নিশ্চিত করা অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব।
আনিস আলমগীরের মুক্তি দাবি অ্যামনেস্টির, মত প্রকাশের কারণে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ব্যবহারে উদ্বেগ
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলছে, মত প্রকাশের কারণে কাউকে দমন করতে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ব্যবহার উদ্বেগজনক ও আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থি।
সন্ত্রাসবিরোধী আইনে গ্রেফতার সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে মুক্তি দেওয়ার দাবি জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। সংস্থাটি বলছে, মত প্রকাশের কারণে কাউকে দমন করতে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ব্যবহার উদ্বেগজনক ও আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থি।
এক বিবৃতিতে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের আঞ্চলিক গবেষক রেহাব মাহমুদ বলেছেন, “নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রমকে সমর্থন করেন, এমন ধারণার ভিত্তিতে অনেককে লক্ষ্যবস্তু করার যে উদ্বেগজনক প্রবণতা চলছে, আনিস আলমগীরের গ্রেফতার তারই ধারাবাহিকতা। মত প্রকাশ দমন করতে সন্ত্রাসবিরোধী আইন অপব্যবহার না করে অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত, নির্বাচনের আগে মত প্রকাশ ও সংগঠনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা।”
“অন্তর্বর্তী সরকারকে আইসিসিপিআর (International Covenant on Civil and Political Rights)-এর দায়বদ্ধতা মেনে আনিস আলমগীরকে মুক্তি দেয়া উচিত”, বিবৃতিতে বলেন রেহাব মাহমুদ।
গত ১৫ই ডিসেম্বর রবিবার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার কার্যালয়ে নেওয়া হয়। পরদিন রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে করা একটি মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। পরে আদালতে হাজির করে রিমান্ড চায় পুলিশ। শুনানির পর পাঁচ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলছে, এই সময়ে, রাজনৈতিক পরিচয় নির্বিশেষে মানবাধিকার সুরক্ষিত থাকে এমন পরিবেশ নিশ্চিত করা অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব।