এর পরই নেতানিয়াহুকে এই বার্তা পাঠায় ওয়াশিংটন। ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে এই তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম অ্যাক্সিওস।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরে তেল আবিবে হামাসের যে হামলার পর ইসরায়েল ও প্যালেস্টাইনে ফের পুরোদমে যুদ্ধ শুরু হয়, ইসরায়েলের দাবি সেই হামলার অন্যতম পরিকল্পনাকারী ছিলেন রায়েদ সাদ।
শনিবারের হামলায় হামাসের সামরিক শাখার উপকমান্ডার রায়েদ সাদসহ চারজন নিহত হয়। ইসরায়েলের বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে এমনটি প্রকাশ পায়। পাশাপাশি হামাসের প্রধান খলিল আল-হায়াও হত্যার ব্যাপারটি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে রায়েদ সাদকে লক্ষ্য করে একাধিকবার হত্যাচেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয়েছিল ইসরায়েল।
২০২৫ সালের ১০ অক্টোবর থেকে প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় গাজা ও ইসরায়েলের মধ্যে নতুন যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হয়। তবে বারবার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে। সবশেষ ১৩ ডিসেম্বর আবারও যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে এই হামলা চালায় ইসরায়েল।
তবে ইসরায়েলের এই যুদ্ধপরাধ লঙ্ঘনের ব্যাপারে এখনো প্রকাশ্যে মন্তব্য করেনি যুক্তরাষ্ট্র। সোমবার ডনাল্ড ট্রাম্প জানান, ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে কি না তা খতিয়ে দেখছে যুক্তরাষ্ট্র।
প্রকাশ্যে না বললেও বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র পদক্ষেপ নিয়েছে বলে দাবি করেছে অ্যাক্সিওস। মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানায়, এই হামলার আগে ইসরায়েল সরকার ওয়াশিংটনকে কিছু জানায়নি ও এ ব্যাপারে কোনো ধরনের আলোচনা করেনি।
হোয়াইট হাউস থেকে নেতানিয়াহুকে কী বার্তা পাঠানো হয়েছে সে সম্পর্কেও সংবাদমাধ্যমটিকে জানিয়েছেন ওই মার্কিন কর্মকর্তা। তার ভাষ্য অনুযায়ী ইসরায়েলে কড়া বার্তা দেওয়া হয়েছে।
সেখানে বলা হয়, “আপনি যদি আপনার সুনাম নষ্ট করতে চান এবং দেখাতে চান যে আপনি চুক্তি মানেন না, সেটি আপনার বিষয়। কিন্তু প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যেহেতু গাজায় চুক্তির মধ্যস্থতা করেছেন, সে ক্ষেত্রে আমরা তার সুনাম নষ্ট হতে দেব না।”
তবে ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের দাবি, হামাসই প্রথম চুক্তি লঙ্ঘন করে অস্ত্র চোরাচালান শুরু করেছে। ওই লঙ্ঘনের পাল্টা জবাব হিসেবে রায়েদ সাদকে হত্যা করা হয়েছে এবং যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখার স্বার্থে।
নেতানিয়াহুকে কড়া ভাষায় বার্তা পাঠালো হোয়াইট হাউজ
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় হামলা চালিয়ে যুদ্ধবিরতির চুক্তি লঙ্ঘন করার জন্য সোমবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীকে কড়া ভাষায় গোপন বার্তা পাঠিয়েছে হোয়াইট হাউজ।
শনিবার প্যালেস্টাইনের গাজায় গাড়িতে হামলা চালিয়ে হামাসের শীর্ষ কমান্ডার রায়েদ সাদকে হত্যার কথা জানায় ইসরায়েল।
এর পরই নেতানিয়াহুকে এই বার্তা পাঠায় ওয়াশিংটন। ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে এই তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম অ্যাক্সিওস।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরে তেল আবিবে হামাসের যে হামলার পর ইসরায়েল ও প্যালেস্টাইনে ফের পুরোদমে যুদ্ধ শুরু হয়, ইসরায়েলের দাবি সেই হামলার অন্যতম পরিকল্পনাকারী ছিলেন রায়েদ সাদ।
শনিবারের হামলায় হামাসের সামরিক শাখার উপকমান্ডার রায়েদ সাদসহ চারজন নিহত হয়। ইসরায়েলের বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে এমনটি প্রকাশ পায়। পাশাপাশি হামাসের প্রধান খলিল আল-হায়াও হত্যার ব্যাপারটি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে রায়েদ সাদকে লক্ষ্য করে একাধিকবার হত্যাচেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয়েছিল ইসরায়েল।
২০২৫ সালের ১০ অক্টোবর থেকে প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় গাজা ও ইসরায়েলের মধ্যে নতুন যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হয়। তবে বারবার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে। সবশেষ ১৩ ডিসেম্বর আবারও যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে এই হামলা চালায় ইসরায়েল।
তবে ইসরায়েলের এই যুদ্ধপরাধ লঙ্ঘনের ব্যাপারে এখনো প্রকাশ্যে মন্তব্য করেনি যুক্তরাষ্ট্র। সোমবার ডনাল্ড ট্রাম্প জানান, ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে কি না তা খতিয়ে দেখছে যুক্তরাষ্ট্র।
প্রকাশ্যে না বললেও বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র পদক্ষেপ নিয়েছে বলে দাবি করেছে অ্যাক্সিওস। মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানায়, এই হামলার আগে ইসরায়েল সরকার ওয়াশিংটনকে কিছু জানায়নি ও এ ব্যাপারে কোনো ধরনের আলোচনা করেনি।
হোয়াইট হাউস থেকে নেতানিয়াহুকে কী বার্তা পাঠানো হয়েছে সে সম্পর্কেও সংবাদমাধ্যমটিকে জানিয়েছেন ওই মার্কিন কর্মকর্তা। তার ভাষ্য অনুযায়ী ইসরায়েলে কড়া বার্তা দেওয়া হয়েছে।
সেখানে বলা হয়, “আপনি যদি আপনার সুনাম নষ্ট করতে চান এবং দেখাতে চান যে আপনি চুক্তি মানেন না, সেটি আপনার বিষয়। কিন্তু প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যেহেতু গাজায় চুক্তির মধ্যস্থতা করেছেন, সে ক্ষেত্রে আমরা তার সুনাম নষ্ট হতে দেব না।”
তবে ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের দাবি, হামাসই প্রথম চুক্তি লঙ্ঘন করে অস্ত্র চোরাচালান শুরু করেছে। ওই লঙ্ঘনের পাল্টা জবাব হিসেবে রায়েদ সাদকে হত্যা করা হয়েছে এবং যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখার স্বার্থে।