পদত্যাগ করলে তো আর এখানে বসতাম না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আলাপ রিপোর্ট
প্রকাশ : ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:২০ পিএমআপডেট : ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:২৫ পিএম
ওসমান হাদির হত্যায় জড়িতদের ধরতে ব্যর্থতার জন্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেছে ইনকিলাব মঞ্চ।
ওসমান হাদির মৃত্যু কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার দিনভর বিক্ষোভ হয় ঢাকায়। সেখানেই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি জানায় ইনকিলাব মঞ্চ।
হত্যায় জড়িতদের ধরতে ব্যর্থ হওয়ায় পদত্যাগের দাবি ছিল ডাকসু সভাপতির বক্তব্যেও। এরপর রবিবার রাতে সোশ্যাল মিডিয়ায় পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়ায়।
তবে রবিবার নিজ মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। প্রশ্ন করলে লে. জে. (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী উত্তর দেন, “পদত্যাগ করলে তো আর এখানে বসতাম না।”
গণঅধিকার পরিষদের জেনারেল সেক্রেটারি তার বক্তব্যে দাবি করেছিলেন ৫০ জনের হিটলিস্ট পাওয়া গেছে, তাদের জীবন ঝুঁকিতে আছে।
এ নিয়েও প্রশ্ন ছিল সাংবাদিকদের। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানিয়েছেন নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা থাকলে সশস্ত্র নিরাপত্তারক্ষী পাবেন তারা।
তিনি বলেন, “আমাদের যে ইন্টেলিজেন্স অরগানাইজেশনগুলি আছে, ডিজিএফআই, এনএসআই এবং এসবি তারা নিজেরা বসে কারা কারা ভালনারেবল, তাদের একটা লিস্টও করা হয়েছে এবং তাদের গানম্যান দেওয়া হয়েছে। অনেকে আবার অবশ্য গানম্যান নিতে চায়নি।”
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানিয়েছেন এখন পর্যন্ত প্রায় ২০ জনকে সশস্ত্র নিরাপত্তারক্ষী দেওয়া হয়েছে। তবে তাদের নাম প্রকাশ করেননি উপদেষ্টা।
সবাই রাজনীতিবিদ কি-না জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাংবাদিকদের অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা করে তথ্য জানার তাগিদ দেন।
দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন করলেও তিনি উত্তর দেননি। ওসমান হাদির হত্যার সাথে জড়িতরা কোথায় আছে জানতে চাইলে, কোথায় আছে জানলে তো তারে ধরেই ফেলতাম।
তারা দেশে আছে কি-না তা নিশ্চিতভাবে না জানলেও, বৈধভাবে যে তারা দেশ ছাড়তে পারেননি তা জোর দিয়ে বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
নির্বাচনকালীন নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েও কথা বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানালেও উপদেষ্টা বিস্তারিত কোনও তথ্য দিতে রাজি হননি।
পদত্যাগ করলে তো আর এখানে বসতাম না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ওসমান হাদির মৃত্যু কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার দিনভর বিক্ষোভ হয় ঢাকায়। সেখানেই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি জানায় ইনকিলাব মঞ্চ।
হত্যায় জড়িতদের ধরতে ব্যর্থ হওয়ায় পদত্যাগের দাবি ছিল ডাকসু সভাপতির বক্তব্যেও। এরপর রবিবার রাতে সোশ্যাল মিডিয়ায় পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়ায়।
তবে রবিবার নিজ মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। প্রশ্ন করলে লে. জে. (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী উত্তর দেন, “পদত্যাগ করলে তো আর এখানে বসতাম না।”
গণঅধিকার পরিষদের জেনারেল সেক্রেটারি তার বক্তব্যে দাবি করেছিলেন ৫০ জনের হিটলিস্ট পাওয়া গেছে, তাদের জীবন ঝুঁকিতে আছে।
এ নিয়েও প্রশ্ন ছিল সাংবাদিকদের। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানিয়েছেন নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা থাকলে সশস্ত্র নিরাপত্তারক্ষী পাবেন তারা।
তিনি বলেন, “আমাদের যে ইন্টেলিজেন্স অরগানাইজেশনগুলি আছে, ডিজিএফআই, এনএসআই এবং এসবি তারা নিজেরা বসে কারা কারা ভালনারেবল, তাদের একটা লিস্টও করা হয়েছে এবং তাদের গানম্যান দেওয়া হয়েছে। অনেকে আবার অবশ্য গানম্যান নিতে চায়নি।”
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানিয়েছেন এখন পর্যন্ত প্রায় ২০ জনকে সশস্ত্র নিরাপত্তারক্ষী দেওয়া হয়েছে। তবে তাদের নাম প্রকাশ করেননি উপদেষ্টা।
সবাই রাজনীতিবিদ কি-না জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাংবাদিকদের অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা করে তথ্য জানার তাগিদ দেন।
দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন করলেও তিনি উত্তর দেননি। ওসমান হাদির হত্যার সাথে জড়িতরা কোথায় আছে জানতে চাইলে, কোথায় আছে জানলে তো তারে ধরেই ফেলতাম।
তারা দেশে আছে কি-না তা নিশ্চিতভাবে না জানলেও, বৈধভাবে যে তারা দেশ ছাড়তে পারেননি তা জোর দিয়ে বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
নির্বাচনকালীন নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েও কথা বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানালেও উপদেষ্টা বিস্তারিত কোনও তথ্য দিতে রাজি হননি।